জানা গিয়েছে এরকম ক্ষেত্রে পাসপোর্ট বাতিল করে, হাইকমিশনারের বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয় দেহ সৎকারের ক্ষেত্রে। সেই কারণেই শ্মশান কর্তৃপক্ষ দাহের অনুমতি দেয়নি। শ্মশান কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিদেশি নাগরিকের মরদেহ দাহ করতে হলে হাইকমিশনের যথাযথ অনুমতি ও প্রয়োজনীয় নথি থাকা বাধ্যতামূলক। সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র না থাকায় মরদেহ ফেরত পাঠানো হয়। এমন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে শ্মশান থেকে ফের দেহ নিয়ে যাওয়া হয় বাড়িতে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাড়িতে টিকটিকির বাড়বাড়ন্ত! সহজ ১০ উপায়ের একটি মানুন, বাড়ির ত্রিসীমানায় ঢুকবে না চ্যালেঞ্জ
আরও পড়ুনঃ দীপিকার ‘ফেভারিট’, হাতে ১০ মিনিট থাকলে বানিয়ে নিন চিজে ভরপুর ভুটানের ‘এমা দাতসি’, রইল রেসিপি
দাহ করতে প্রয়োজন হাইকমিশনারের অনুমতি, তাই আইনি কার্যকলাপ সারবে পরিবার। শ্মশান কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সঠিক অনুমতিপত্র ও প্রয়োজনীয় নথি নিয়ে এলে তখনই মরদেহ দাহের ব্যবস্থা করা হবে। ঘটনাকে ঘিরে শ্মশান চত্বরে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা তৈরি হলেও পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পরিবার পরিজন এদিন গাড়িতে মরদেহ ফের বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যান।






