ঘটনার পর থেকে বেশ কয়েকবার সরস্বতী রায়কে ফোন করার চেষ্টা করেন পুত্রবধূর প্রেমিক খোকন ফকির। বিপত্তি ঘটে গত শুক্রবার, ছোট ছেলে দীপক রায় কাজ থেকে বাড়ি ফিরে মাকে দেখতে না পাওয়ায় চারিদিকে খোঁজখবর শুরু করেন। পরে বাড়ির পেছনে শৌচালয়ের চেম্বার ভাঙা দেখতে পাওয়ায় সন্দেহ হয় দীপক রায়ের। এরপরেই উস্থি থানার পুলিশকে দীপক রায় জানায়, তার মায়ের দেহ শৌচালয়ের চেম্বারে রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রতিদিন লটারির টিকিট কাটেন? বাংলাতেই যা ঘটল, আর কাটার সাহস পাবেন না নিশ্চিত!
ঘটনার খবর পেয়ে উস্থি থানার পুলিশ শৌচালয়ের চেম্বার থেকে সরস্বতী রায়ের দেহ উদ্ধার করেন। পরিবারের অভিযোগ, পুত্রবধূর সঙ্গে এলাকার যুবক খোকন ফকিরের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল শাশুড়ি সরস্বতী রায়। তাই পুত্রবধূর প্রেমিক খোকন ফকির বৃদ্ধাকে খুন করার পর শৌচালয়ের চেম্বারে ঢুকিয়ে দেয় তথ্য লোপাটের জন্য।
আরও পড়ুন: দেশেই রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম রেল প্ল্যাটফর্ম, খড়গপুর নয় কিন্তু! নাম জানলে চমকে যাবেন
রবিবার বৃদ্ধার দেহ উদ্ধারের পর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য ডায়মন্ডহারবার পুলিশ মর্গে পাঠানো হয়। অন্যদিকে ঘটনায় অভিযুক্ত যুবক খোকন ফকিরকে আটক করেছে উস্থি থানার পুলিশ।