রঙবেরঙের আতসবাজির ঝলকানি প্রত্যক্ষ করতে তাঁরা সেখানে এসেছিলেন। ফুলঝুরি, রাশিয়ান স্টার, ফুলতাল, মালা, ফুলবাহার সহ একাধিক আতসবাজির প্রদর্শিত হয় সেখানে। এই আতসবাজির প্রদর্শনী ঘিরে মানুষের মধ্যে বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মত। কাশীনগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে এই আতসবাজির প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান করতে খরচ পড়ে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা।
advertisement
আরও পড়ুন : বাজারে ব্যাপক চাহিদা, তবুও মাথায় হাত! পান চাষ করে কেন সমস্যায় চাষিরা?
আতসবাজি থেকে যাতে কোনওরকম দুর্ঘটনা না হয় সেজন্য নিরাপদ দূরত্বে বাঁশের বেড়া দেওয়া হয়েছিল। সঙ্গে ছিল পর্যাপ্ত জলের ব্যবস্থা। যে কোনওরকমের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ছিল কড়া নিরপত্তার ব্যবস্থা। এ নিয়ে ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে সতীনাথ সানতাঁরা বলেন প্রতিবছর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যা দেখতে দূর দূরান্ত থেকে মানুষজন আসেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই আতসবাজির প্রদর্শনীতে কোনও শব্দ বাজি ব্যবহার করা হয়না। ফলে আট থেকে আশি সকলেই এই আতসবাজির প্রদর্শনী দেখতে আসেন। এবছর এই নিয়ে আতসবাজির প্রদর্শনী পা দিল ৮৩ বছরে। যা নিয়ে সাধারণ মানুষজন খুবই খুশি। আগামী বছরগুলিতে আরও বড় করে এই অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।