জানা গিয়েছে, এই সমবায়ে মোট আসন ৬ টি। বিগত বোর্ড বামেদের দখলে ছিল। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে তার মেয়াদ শেষ হয়। হাইকোর্টের নির্দেশে আগামী ২৩ তারিখ ভোট হওয়ার কথা। গতকাল নমিনেশন দেওয়ার শেষ দিন ছিল। কিন্তু সেখানে বামেরা ছাড়া আর কোনও দল নমিনেশন জমা দেয়নি। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয় বামেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: কংগ্রেসের ডাকা বৈঠকে যাবে না তৃণমূল! বড় সিদ্ধান্তে কীসের ইঙ্গিত মিলল?
বামেদের দাবি, ডুমা সমবায় নির্বাচনে তৃণমূল হারার পর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সাহস পায়নি। বিজেপি নমিনেশন পত্র তুললেও তা জমা দেয়নি। লোকসভা নির্বাচনের আগে পর পর সমবায় নির্বাচনে এই জয় বাম কর্মীদের নতুন করে উৎসাহ জোগাচ্ছে বলে দাবি বাম নেতা কপিল ঘোষের।
আরও পড়ুন: বিজেপির ১২ সাংসদের পদত্যাগ, তালিকায় দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও! হঠাৎ কী ঘটল?
তবে তৃণমূল ও বিজেপির এক যোগে এই সমবায়ে ভোটারদের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তৃণমূল নেতা গোবিন্দ দাস বলেন, ”এই সমবায়ে এমন অনেক ভোটার আছে যাদের কোন জমি নেই। বেশির ভাগই রাজনৈতিক মেরুকরণ। এই ধরনের অনৈতিক কাজের বিরুদ্ধে আমরা প্রতিবাদ করছি। এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি না।”
বিজেপি নেতা চন্দ্রকান্ত দাস আবার ভূতুড়ে ভোটারের অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, ”যে স্তরের মানুষের এখানে ভোটার হওয়ার কথা তার বাইরেও অনেক ভোটার আছে। ফলে সেখানে নির্বাচন মানে প্রহসন। আমরা স্বচ্ছ ভোটারের দাবি জানিয়ে। তা হলে আমরা পরবর্তী ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারি।”