ভারতের এক গর্ব এবং ঐতিহ্য শাস্ত্রীয় সংগীত। যে সংগীত প্রত্যেকের মনে আনে ধৈর্য, অধ্যবসায়। কিন্তু বর্তমান দিনে প্রতিযোগিতার বাজারে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা আর শেখেনা শাস্ত্রীয় সংগীত। শুধু তাই নয় মোবাইলে নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে কচিকাঁচা থেকে বয়স্করা। তাই তাদের সংস্কৃতিমনস্ক করে তুলতে অভিনব ভাবনা গুঞ্জরণের। প্রতিমাসে একটি করে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের আখড়া বসান তারা। তবে এবার বেশ কয়েকজন শিল্পীদের নিয়ে তারা এই শাস্ত্রীয় সংগীতের মহল তৈরি করেছিলেন।
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার বেশ কয়েকজন সংগীত শিল্পী, বাচিক শিল্পী, তবলচি সহ সংস্কৃতিমনস্ক যুবক যুবতীরা মিলে তৈরি করেছেন এই গুঞ্জরণ নামক সংঘ। যারা এলাকায় প্রচার করছেন শাস্ত্রীয় সংগীতের। এদিনের এই সাংস্কৃতিক আয়োজনে বাঁশির সুর প্রদর্শন করেন আইপিএস ইন্দ্রজিৎ বসু। শুধু তাই নয় সরোদে সুর তোলেন দ্বীপ্তনিল ভট্টাচার্য এবং শাস্ত্রীয় সংগীত পরিবেশন করেন উপাসনা কর। এ দিন ছোট থেকে বৃদ্ধ সকলেই বেশ মনোযোগ সহকারে শুনলেন এই বিশেষ শাস্ত্রীয় সংগীতের অনুষ্ঠান।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মূলত গ্রামীণ এলাকায় প্রতিযোগিতা নয় শাস্ত্রীয় সংগীতের প্রচার এবং প্রসারের লক্ষ্যে বেশ কয়েকজন যুবক-যুবতীর এই আয়োজন। স্বাভাবিকভাবে এলাকায় সংস্কৃতি চর্চা এবং সুস্থ মানসিকতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই বিশেষ আয়োজন।
রঞ্জন চন্দ