মনে আঘাত পায় পেরে বাড়িতে ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় ওই ছাত্রী। ঘটনার তদন্তে নেমেছে জামুরিয়া থানার পুলিশ। একটি মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে আত্মহত্যা নাকি অন্য কোনও কারণ রয়েছে এই মৃত্যুর পিছনে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ছাত্রীর মৃত্যুর পর শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে।
আরও পড়ুন: হাতকাটা জামা পরার আগে বগলের কালো ছোপ দূর করুন, ঘরোয়া টোটকা জানুন
advertisement
কয়েকদিন আগে নদিয়াতেও ঘটে এমনই মর্মান্তিক কাণ্ড। মাধ্যমিক পাস করার পর মেয়ের দাবি ছিল একটা মোবাইল ফোনের। বাবা মোবাইল ফোন কিনে দেবার জন্য মাত্র ১০ দিন সময় চেয়েছিলেন। কিন্তু তার মধ্যেই ঘটে গিয়েছিল অঘটন। বিকেলে নদিয়া ধানতলা এলাকার বহিরগাছি বিশ্বনাথপুর গ্রামে কেয়া বিশ্বাস নামে ১৬ বছরের এক স্কুলছাত্রীকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: শসা খাওয়ার আগে একটু কেটে ঘষে নিতে হয়, নইলে তেতো লাগে, কেন জানেন?
পরিবার সূত্রে জানা যায়, মাধ্যমিকে ৪৪১ নম্বর পেয়েছিল কেয়া। তারপর গতকাল সে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়। বাড়ি ফিরে তাঁর বাবার কাছে আবদার ছিল নতুন মোবাইল ফোনের। কিন্তু তাঁর বাবা ফোন দিতে ১০ দিন সময় নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই আশ্বাসে খুব একটা খুশী হয়নি মেয়ে। এরপরই ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে আত্মঘাতী হয় সে। দরজা ভাঙা হলে দেখা যায় তাঁর ঝুলন্ত দেহ। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।