বহরমপুরের কাজী নজরুল ইসলাম হোমে এই ঘটনাটি ঘটেছে। একসঙ্গে চারজন আবাসিক হঠাৎই রাতের অন্ধকারে ভবনের দু’তলা থেকে বেরিয়ে এসে পাঁচিল টপকে পালিয়ে যায়। গত বছর এপ্রিল মাসেও ১১ জন নাবালক আবাসিক এই হোম থেকে নিখোঁজ হয়েছিল। আবারও একই ঘটনায় এই হোমের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিষয়টি নজরে আসতেই তড়িঘড়ি বহরমপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে হোম কর্তৃপক্ষের তরফে।
advertisement
আরও পড়ুন: শ্রাবণের শেষ সোমবারে উপচে পড়া ভিড় ৩০০ বছরের পাতলেশ্বর মন্দিরে
জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদ জেলা শিশু কল্যাণ সমিতির চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির নির্দেশে এই আবাসিকদের হোমটিতে রাখা হয়েছিল। এই হোম চত্বরেই রয়েছে শিশু সুরক্ষা কেন্দ্রের অফিস। হোম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হোমের আবাসিকদের থাকা, খাওয়া, পোশাক, পড়াশোনা সব কিছুর ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই হোমে থাকতে পছন্দ করে না। অনেকেই মনে করেন স্বাধীনভাবে থাকতে হবে। সেই কারণেই তারা অনেক সময় পালিয়ে যায়। অনেকে আবার পরবর্তীতে হোমে ফিরে আসে। তবে এক্ষেত্রে পলাতকদের মধ্যে একজন বাংলাদেশের হওয়ায় বিষয়টি আরও সাড়া ফেলে দিয়েছে।
কৌশিক অধিকারী