দুরন্তের বাবা কর্মসূত্রে কলকাতায় থাকেন। ঘটনার দিন দুরন্ত মায়ের মোবাইল নিয়ে গেম খেলছিল। কোচিং যাওয়ার সময় দেরি হয়ে যাচ্ছিল বলে মা দুরন্তকে বকাবকি করেন। তার ঠিক পরেই দুরন্ত মোবাইল রেখে দিয়ে স্নান করতে চলে যায় বাথরুমে। তারপরেই বাথরুমের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দিয়ে দুরন্ত গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: গাড়িতে প্রেস লেখা, নাকা চেকিংয়ে থামাল পুলিশ! তারপর যা জানা গেল, ঘুম উড়ে যাবে
অনেক সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও ছেলেকে না বেরোতে দেখে ডাকতে থাকেন। কিন্তু কোন সাড়াশব্দ না পাওয়ায় চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকেন। মায়ের চিৎকারের প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দুরন্তকে দরজা ভেঙে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন: মারাত্মক অভিযোগ শুভেন্দুর! উত্তাল বিধানসভা, তুমুল স্লোগান বিজেপির
উদ্ধার করে দ্বারিকনগর গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা দুরন্তকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।