এমনকি নলেন গুড়, পাটালি, কনকচূড় ধানের খই সহ মোয়ার পুরোটাই পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে উন্নত মানের প্যাকেজিং করা হচ্ছে।আর এই পরীক্ষাগারের এই সব পরীক্ষার মূল দায়িত্বে আছেন নামী বিজ্ঞানী। তিনি এই পরীক্ষাগারে দাঁড়িয়ে বলেন, জয়নগরের মোয়াকে বিশ্বের দরবারে আরও বেশি করে পৌঁছে দিতে এবং এর গুণগত মানকে ঠিক রাখতে এই পরীক্ষাগারের মাধ্যমে পরীক্ষা করে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই উন্নত মানের প্যাকেজিং করা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন : কোষ্ঠকাঠিন্যের ছুটি! ক্যালসিয়ামের ভান্ডার! রাতারাতি ছিপছিপে রোগা! এভাবে খান মটরশুঁটি
আমাদের এই পরীক্ষাগার থেকে পরীক্ষা করা জয়নগরের মোয়ার বর্তমানে গড় আয়ু ধরা হচ্ছে ৩৩ দিন, নলেন গুড় ১৫ দিন এবং পাটালির ৯ মাস।আগামী দিনে এই মোয়ার আয়ু যাতে আরও বাড়ানো যায় তাঁর পরীক্ষা নিরিক্ষা ও চলছে। তার পাশাপাশি আরও বলেন ‘‘আমরা জয়নগরের উন্নত মানের মোয়া খাদ্য প্রেমিকদের মুখে তুলে দিতে বদ্ধপরিকর,সেই কারণেই পরীক্ষা গারের মাধ্যমে আমরা উন্নত মানের জয়নগরের মোয়া তুলে দিচ্ছি।আর তাদের এই উদ্যোগে খুশি খাদ্যপ্রেমীরা।’’