অশান্তির ঘটনা রুখতে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়েছে। রবিবার সকাল থেকেও স্পর্শকাতর জায়গাগুলোতে টহলদারি চালাচ্ছে আধা সেনা। রাজ্য পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে টানা রুট মার্চের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। হিংসা কবলিত মুর্শিদাবাদে রাতেই পৌঁছে যান এডিজি সিদ্ধি নাথ গুপ্তা, বিনীত গোয়েলরা।
আরও পড়ুন: গুন্ডামি করলে কাউকে রেয়াত নয়, মুর্শিদাবাদে ওয়াকফ অশান্তিতে গ্রেফতার ১১৮ জন! কড়া বার্তা ডিজি-র
advertisement
এখনও পর্যন্ত ওয়াকফ হিংসায় জড়িত থাকা সন্দেহে অন্তত ১৩৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের ডিজির সঙ্গে বৈঠক করেন বিএসএফ দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের আইজি। শনিবার সন্ধ্যায় রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ এবং ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে ভিডিয়ো বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব। মুর্শিদাবাদের পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতেও সংবেদনশীল জায়গায় কড়া নজর রাখতে বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব।
রবিবার সকাল থেকেও কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশ যৌথ রুটমার্চের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মুর্শিদাবাদের স্পর্শকাতর এলাকায়। রয়েছে সব সংগঠনকে নিয়ে শান্তি বৈঠকের ভাবনা। ভুক্তভোগী পরিবারগুলির সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনী কথা বলে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করে। সকাল থেকে থমথমে মুর্শিদাবাদের অধিকাংশ এলাকা। দোকানপাট বন্ধ। রাস্তায় লোকজনও বেরিয়েছেন খুব কম। গুজবে কান না দিতে এলাকাবাসীর কাছে আহ্বান করেছেন ডিজি।