পুলিশ সুপার বিশপ সরকার জানিয়েছেন, সিসি ক্যামেরার এই সমস্যা সমাধানের জন্য বেশ কিছু পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। সাড়ে চার বছর আগে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমপি ল্যাডের টাকায় বিষ্ণুপুর, বজবজ, মহেশতলা সহ ডায়মন্ডহারবার পুলিশ জেলার অধিকাংশ থানা এলাকায় সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের তরফেও কিছু জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়। সব মিলিয়ে সেই সংখ্যা কয়েক হাজার হবে।
advertisement
আরও পড়ুন : বিরিয়ানির দোকান আর ভাইরাল ভিডিও ফিরিয়ে দিল ভাগ্য! ১২ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া প্রিয়জনের খোঁজ পেল পরিবার
এইসব ক্যামেরার ফুটেজ দেখে পুলিশ বহু তদন্তের কিনারা করেছে সূচারুভাবে। কিন্তু বৃষ্টির জল ঢোকার ফলেই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও আবার জনস্বাস্থ্য কারিগরি এবং পূর্ত দফতর কাজ করার সময় সেগুলি নষ্ট হয়েছে। পুলিশ জেলার এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, এছাড়াও বজ্রপাতের ফলে অনেক জায়গায় সুইচ পুড়ে গিয়েছে। এখন সব মিলিয়ে ৫০০টি সিসি ক্যামেরা কাজ করছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তারমধ্যে ৮৪ টি মেরামত করে লাগানো হয়েছে মহেশতলায়। পুজালিতে মাত্র ১২টি ক্যামেরা চলছে। রবীন্দ্রনগর ও কালীতলা আশুতি থানা এলাকায় কোনও সিসি ক্যামেরা এখন নেই। ওই শীর্ষ আধিকারিক বলেন, বাজ পড়ে সুইচ পুড়ে গেলে তা তাড়াহুড়ো করে মেরামত করা যায় না। একেকটি সুইচের দাম চার হাজার টাকা ।ইতিমধ্যেই ৪০টি সুইচ বাজ পড়ে নষ্ট হয়েছে। ফলে দ্রুত সেগুলি সারানোর পরিকল্পনা চলছে।