চাষি বাহারুল শেখ জানিয়েছেন, সামনেই শীত। তাই শীতের সময় ফুলকপির ফলনের জন্য বহু বছর ধরে ফুলকপি চাষ করছি। কিন্তু এবছর বৃষ্টির পরে প্রচণ্ড রোদে চারাগুলি পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিঘা প্রতি প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এবার সেই খরচই উঠবে কিনা সন্দেহ।
আরও পড়ুন : এই মেলায় ‘বউ’ আনতে যায় লোকে, পছন্দ হলেই পাকা দেখা! বাংলার বুকে এ যেন এক আশ্চর্য! কোথায় হয়?
advertisement
বর্তমানে বাজারে খুচরো একটি ফুলকপির দাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা এবং পাইকারি বাজারে প্রায় ২৫- ৩০ টাকা। গত বছর এই গ্রামের চাষিরা প্রায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ করেছিলেন। কিন্তু এবছর সেই আশা ক্ষীণ। চাষিদের দাবি, শীতের সময় ফুলকপি জোগান দেওয়া মুশকিল হবে। কারণ ফুলকপি অকাল বৃষ্টিতেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দস্তুরপাড়া গ্রাম মূলত ফুলকপি চাষের ওপরই নির্ভরশীল। চাষিদের অভিযোগ, কৃষি দফতরে গিয়েও কোনও কার্যকর পরামর্শ পাচ্ছেন না তাঁরা। ফলে পুজোর মরশুমে শেষ হতেই লাভ তো দূরের কথা, মূলধন ফেরত পাওয়া নিয়েই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন সকলে। কিভাবে শীতের জোগান দেওয়া সম্ভব হবে, তা নিয়ে চিন্তিত বাড়ছে। পাশাপাশি বাজারেও ফুলকপি কম আসতে পারেই বলেই ধারণা করছেন কৃষকরা।