বিষ্ণু কুমারের ময়না তদন্তের রিপোর্টে বৈপরীত্য সামনে এসেছে। সেই কারণেই সিআইডিকে তদন্তভার দেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ, বিষ্ণুর দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল। মৃত্যুর অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে সেই আঘাত লেগেছিল। অথচ প্রথম ময়নাতদন্তের রিপোর্টে লেখা ছিল, শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন নেই। সেখানে স্পষ্ট লেখা ছিল, হৃদ্যন্ত্র, কিডনি ও যকৃতের জটিলতার কারণেই মৃত্যু হয়েছে বিষ্ণুর। ময়নাতদন্তের দু’রকম রিপোর্ট সামনে আসায় ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ যাত্রাশিল্প বাঁচাতে অভিনব উদ্যোগ রাজ্য সরকারের, শিল্পীমহলে উচ্ছ্বাস
মঙ্গলবার বিচারপতি নির্দেশ দেন, সিআইডির হোমিসাইড শাখা এই মৃত্যু রহস্যের তদন্ত করবে। এই বিষয়ে বিষ্ণু কুমারের ভাই সমন কুমার বলেন, আদালত যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে তাঁরা সহমত। সিআইডির উপর সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে। দোষীর উপযুক্ত শাস্তির দাবি করেছেন তিনি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সব মিলিয়ে, আড়ষার বিষ্ণু কুমারের মৃত্যু রহস্যের জট যেন কোনওভাবেই কাটছে না। একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। প্রকৃত সত্য উদঘাটনে এবার সিআইডির উপর আস্থা রাখল আদালত।