আরও পড়ুন- "সময়ে সিদ্ধান্ত নেয় না সরকার," ফের বিজেপির অস্বস্তি বাড়ালেন নীতিন গড়করি
বর্ধমানের বি সি রোড থেকে শুরু করে বড়বাজার চাঁদনিচক মূল বাজার এলাকা হিসেবে পরিচিত। পুজো আর হাতেগোনা একমাস। এখনও সেভাবে পুজোর বাজার জমে ওঠেনি। বাস ঢুকতে না পারার জন্যই ক্রেতারা আসার উৎসাহ পাচ্ছেন না মনে করছেন বস্ত্র বিক্রেতারা। তাঁরা বলছেন, আগের থেকে বর্ধমান শহরের জি টি রোড অনেক চওড়া হয়েছে। তাই যানজট আর সেভাবে হওয়ার কথা নয়। পরিকল্পিতভাবে তাই বর্ধমান শহরে বিভিন্ন রুটের বাস চলতে দেওয়া হোক। নচেৎ ব্যবসা চালানো কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অনেকেই ব্যবসা চালাতে উৎসাহ পাচ্ছেন না। কর্মচারীরা কাজ হারাচ্ছেন।
advertisement
আরও পড়ুন- "অ্যালোপ্যাথিকে গালাগাল করতে পারেন না," সুপ্রিম কোর্টের তিরস্কার রামদেবকে
তাঁরা বলছেন, শহরে বাস না ঢোকায় গ্রামীণ এলাকার ক্রেতারা আসছেন না। আগে এক বাসে শহরের মূল কেন্দ্র কার্জন গেটে পৌঁছে যাওয়া যেত। কিন্তু এখন বাস চলাচল বন্ধ থাকায় দু' তিন বার বাস বা টোটো পাল্টাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাতে খরচ অনেক বেড়ে যাচ্ছে। তাই অনেকেই এখন এই শহরে কেনাকাটা এড়িয়ে চলছেন। সেজন্যই শহরে খদ্দেরের দেখা নেই। তার ওপর বি সি রোড বা বড় বাজারে এলাকায় গাড়ি মোটর সাইকেল দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না। তার ফলে পুলিশি ঝক্কি এড়াতে ক্রেতারা এসব এলাকা এড়িয়ে চলছেন। তার পরিণতিতে অনেক দোকানে বউনি পর্যন্ত হচ্ছে না। এই পরিস্থিতি পাল্টানোর জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছেন তারা।