ফ্রেজারগঞ্জ উপকূল থানার পুলিশ সেই দেহ উদ্ধার করে নামখানা ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। বুধবার মৃতদেহেহের ময়নাতদন্ত করা হবে কাকদ্বীপ মহাকুমা হাসপাতালের মর্গে। এদিকে ট্রলারডুবির ঘটনায় ৮ মৎস্যজীবীর দেহ মিললেও পাদুরি দাসের দেহ পাওয়া যাচ্ছিল না। ধারণা করা হচ্ছিল ঘুমন্ত অবস্থায় ট্রলারের মধ্যে থেকে ছিটকে বেরিয়ে যায় ওই মৎস্যজীবী। তারপর ওই মৎস্যজীবীর সলিল সমাধি ঘটে।
advertisement
ফলে এক এক করে যখন দেহগুলি আসছিল। তখন পাদুরি দাসের দেহ না আসায় কান্নায় ভেঙে পড়েছিল ওই মৎস্যজীবীর পরিবারের লোকজন। বর্তমানে দেহ মিলতেই খবর দেওয়া হয়েছে নিখোঁজ মৎস্যজীবীর পরিবারের সদস্যদের।
আরও পড়ুন: সিকিম যাওয়ার পথে বড় বিপদ! পুজোর আগে বন্ধ বাংলা-সিকিম ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক
উল্লেখ্য গত শুক্রবার ভোর রাতে সামুদ্রিক ঝড়ের মধ্যে পড়ে এফবি বি গোবিন্দ ট্রলার উল্টে যায়। সেই ঘটনায় ৮ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয় ট্রলারের কেবিন থেকে। মোট ১৭ জন মৎস্যজীবী ছিলেন ওই ট্রলারে। বাকি ৬ জনকে অবশ্য জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়। তাঁরাও আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।