দিবেশ বাবু জানালেন, কয়েকদিন ধরেই পরিবারের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। আতঙ্কের সেই মুহূর্তে শেষমেশ বৃহস্পতিবার পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছেন। নেপালে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন, প্রশাসনের নির্দেশে সবাইকে ঘরের মধ্যেই থাকতে হচ্ছে। তবুও তাঁরা আপাতত সুরক্ষিত আছেন।
আরও পড়ুন: পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে দিনের পর দিন দাদাগিরি! ভাঙল ধৈর্যের বাঁধ, তারপর যা করলেন বাসিন্দারা
advertisement
সংবাদমাধ্যমের সামনে দিবেশ বাবু বলেন, “আমি পরিবারের জন্য ভীষণ চিন্তিত। তবে বিশ্বাস রাখি, নেপালের প্রশাসন যা কিছু করবে, তা সাধারণ মানুষের ভালোর জন্যই করবে। আশা করছি, খুব শিগগিরই নেপালের অশান্ত পরিস্থিতির সমাধান হবে।” তিনি আরও জানান, সীমান্তে অস্থিরতা থাকলেও নেপালের সাধারণ মানুষ ভারত বিরোধী নয়। দুই দেশের সম্পর্ক বরাবরই বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল এবং থাকবে। প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠবে এই প্রত্যাশাই করছেন তিনি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অনিশ্চয়তার ঘনঘটা ঘিরে থাকলেও, আশার আলোয় ভর করে ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আছেন সিউড়ির নেপালি চিকিৎসক দিবেশ মারাসিনি।