স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে সাংসদ তহবিলের প্রায় ২১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই টয় ট্রেন কেনা হয়েছিল। প্রথমদিকে ট্রেন চালু থাকায় পর্যটকদের ভিড়ও বেড়েছিল। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই তা খারাপ হয়ে যাওয়ায় পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়।
advertisement
পর্যটকদের অভিযোগ, বীরভূমের ঐতিহাসিক মামা-ভাগ্নে পাহাড় ও পাহাড়েশ্বর মন্দির সংলগ্ন এই পার্কে উন্নয়নের ছোঁয়া নেই। বুল্টি ও প্রিয়া ঘোষের মতো পর্যটকদের দাবি, খেলনা ভাঙা, বসার জায়গার অভাব এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ঘাটতি স্পষ্ট। শিশুদের খেলতে দিতে ভয় পাচ্ছেন অভিভাবকেরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যদিও এ বিষয়ে দুবরাজপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান পীযূষ পাণ্ডে জানান, ভাঙা খেলনাগুলি মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। পাশাপাশি পার্কের সার্বিক উন্নয়নের জন্য নতুন করে প্রস্তাব ও এস্টিমেট পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন মিললেই পার্ককে নতুনভাবে সাজানো হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এদিকে শীতের মরশুমে পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে দ্রুত টয় ট্রেন চালু ও পার্ক সংস্কারের দাবি জোড়ালও হচ্ছে স্থানীয়দের তরফে। এখন দেখার বিষয় ফের কবে চালু পার্কের সবরকম পরিষেবা।





