একটু বৃষ্টি হলেই জলে থইথই হয়ে ওঠে পুরো অঙ্গনওয়াড়ি ভবন। পঠন পাঠন তো দূরের কথা, শিশুদের বসার জায়গাটুকুও থাকে না। রান্নাঘর থেকে ক্লাসঘর, সব কিছুতেই জমে থাকে জল। এর মধ্যেই প্রবেশ করে বিষধর সাপ, বিছে, পোকা-মাকড়। আতঙ্কে কেউ সন্তানকে পাঠাতে চায় না এই শিক্ষাকেন্দ্রটিতে। স্থানীয় বাসিন্দা ঝুম্পা ধীবরের কথায়, “বাচ্চারা বসতে পারে না, পড়াশোনা বন্ধ। আমরা ভয় পাই। সাপ-বিছে, পোকামাকড় উঠে আসে জলের সঙ্গে।
advertisement
শুধু স্থানীয়রাই নন, রাজনগর পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য অনুপ কুমার গড়াই নিজেও প্রশ্ন তোলেন, যাদের উন্নতি চাই, সেই শিশুরাই আজ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে! এভাবে কীভাবে ভবিষ্যৎ গড়বে?
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে পাক ক্রিকেট খেলা হোক বলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলী, তাতেই গর্জে উঠেছে ঝালদাবাসী!
অভিযোগ , বছরের পর বছর এই সমস্যা থাকলেও নীরব থেকেছে আইসিডিএস, পঞ্চায়েত এবং ব্লক প্রশাসন। অঙ্গনওয়াড়ি কর্তৃপক্ষ একাধিকবার জানালেও কার্যত কোনও স্থায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। রাজনগর পঞ্চায়েত সমিতির শিশু ও নারী কর্মাধ্যক্ষ চিত্রলেখা রায় বলেন, আমার কাছে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ এলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।





