চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলেন বীরভূমের পারুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের জামথলিয়া গ্রামের ছাত্র সুভাষ বাউড়ি। পরিবারের পাশাপাশি জেলা ক্রীড়া মহলেও এখন গর্বের আবহ। সুভাষের প্রশিক্ষক সিউড়ির বাণীমন্দির স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অক্ষয় কুমার দাস দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের নিয়ে বিভিন্ন খেলাধুলার প্রশিক্ষণে যুক্ত। তিনি স্পেশ্যাল অলিম্পিক ভারতের মাস্টার ট্রেনারও। পাশাপাশি সমগ্র শিক্ষা মিশনের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী শুকদেব চক্রবর্তী, যিনি আরেক জন জাতীয় স্তরের মাস্টার ট্রেনার। এই সাফল্যকে জেলার সামগ্রিক ক্রীড়া পরিকাঠামোর অগ্রগতির প্রতিফলন বলে উল্লেখ করেছেন।
advertisement
শুধু ছেলেদের ফুটবল নয়, মেয়েদের ফুটবলেও উজ্জ্বল পারফরম্যান্স বীরভূমের। মেয়েদের বিভাগে রাজ্য দল পেয়েছে তৃতীয় স্থান। সেই দলে জায়গা করে নিয়েছে সিউড়ির দুই ছাত্রী, আনন্দি গোর এবং মঙ্গলি মুর্মু। তাঁদের সাফল্যকে প্রশিক্ষকদ্বয় ভবিষ্যতের বড় স্বপ্নের ভিত্তি বলে উল্লেখ করেছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অন্যদিকে সাব জুনিয়র বিভাগে সিউড়ির সুশোভন দাঁ সুযোগ পেয়ে জেলার ক্রীড়াঙ্গনে নতুন আশা জাগিয়েছে। দুই প্রশিক্ষক অক্ষয় কুমার দাস এবং শুকদেব চক্রবর্তী জানিয়েছেন, “এই ধরনের জাতীয় প্রতিযোগিতায় বীরভূমের ছাত্রছাত্রীদের ধারাবাহিক অংশগ্রহণই আমাদের কাছে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। এই সাফল্য নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।”






