একাদশ শ্রেণির পড়ুয়া কাশিদ মোল্লার কথায়, “ড্রোন তৈরির প্রাথমিক জ্ঞান নিই সোশাল মাধ্যম থেকে এবং ইউটিউব দেখে। এরপর নিজের সঞ্চয় ও পারিবারিক সাহায্যে কিছু যন্ত্রাংশ কিনে গড়ে তুলে ড্রোন। আমি চাই, আমার তৈরি এই ড্রোন দেশের কাজ ছাড়াও কৃষিকাজ, দুর্যোগ মোকাবিলায় কিংবা সীমান্তে নজরদারিতে কোনভাবে কাজে আসুক। এতে অন্য পড়ুয়ারাও উৎসাহিত হবে। বড় হয়ে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই।”
advertisement
সে আরও জানাই, তার তৈরি করা এই ড্রোনের ওজন ৭০০ গ্রাম। এছাড়াও জিপিএস ক্যামেরা-সহ প্রায় ৫০০ গ্রাম জিনিস বহন করতে পারবে। এটি বানাতে প্রাথমিকভাবে কিছু বেশি খরচ হলেও যদি অনেক বেশি তৈরি করা হয় তাহলে খরচ অনেকটাই কমে যাবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
নব নালন্দা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গৌরগোপাল চট্টোপাধ্যায় বলেন, “কাশিদ অত্যন্ত মেধাবী। ভবিষ্যতে বিজ্ঞানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে বলেই সম্ভাবনা রয়েছে।” মা কামরুনিহার খাতুন বলেন, “বিজ্ঞান প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়েই বর্তমানে সে চাইছে উপযুক্ত সুযোগ, যেন দেশের জন্য আরও উন্নত ড্রোন তৈরি করতে পারে সেই ইচ্ছায় রয়েছে তাঁর। দেশের কাজের জন্য মা তার ছেলেকে যেতে দিতে চাই বলে জানিয়েছেন।”
সৌভিক রায়





