পুলিশ সূত্রে খবর, অনিমেষ বাইক চালিয়ে নারায়ণপুর বাজারের দিক থেকে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের দিকে সংযোগকারী রাস্তা ধরে যাচ্ছিল। পরে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের কাছাকাছি পৌঁছলে অনিমেষ বাইকের নিয়ন্ত্রণ হারায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি দাঁড়িয়ে থাকা টোটোতে সজোরে ধাক্কা মারে। সঙ্গে সঙ্গে বাইক থেকে ছিটকে পড়েন অনিমেষ। স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে স্থানান্তরিত করা হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। তড়িঘড়ি অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থাও করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাড়িতে টিনের শেড মেরামতির সময় আচমকা দুর্ঘটনা! হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল সানশেড, গুরুতরভাবে জখম শিশু-সহ ৫
কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। দুর্ঘটনার ফলে অকালে ঝড়ে যায় অনিমেষের প্রাণ। বর্তমানে দেহটিকে ময়নতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ তুলে দেওয়া হবে পরিবারের হাতে।
ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে এলাকায়। বাইকে গতি বাড়ানোর জন্য এই ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। ১১৭ নং জাতীয় সড়কে প্রধানত দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে উঠে আসে এই গতি বাড়ানোর ঘটনা। যদিও দুর্ঘটনার পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। টোটোটি কোথায় দাঁড়িয়ে ছিল সেই দিকটিও দেখা হচ্ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দেহ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের হাতে হস্তান্তরিত করা হবে। পুলিশ পথ নিরাপত্তা নিয়ে লাগাতার প্রচার করলেও এখনও সাধরণ মানুষজনের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়ে গিয়েছে বলে মনে করছেন অনেকেই।






