আরও পড়ুন- "অগ্নিপথ সেনা নিয়োগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে": প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং
পুলিশ সূত্রের খব, অন্য তিনজন মিলে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখত অভিযুক্ত আরাজুল ইসলাম। পুলিশ আরও জানিয়েছে, নাবালিকার যৌনাঙ্গে হাত দেওয়া তথা যৌন নির্যাতনের একাধিক অভিযোগও উঠেছে আরাজুলের বিরুদ্ধে। যে তিনজনকে দিয়ে আরাজুল ওই নাবালিকা পরিচারিকাকে ধর্ষণ করিয়েছিল তাঁদের মধ্যে দুইজনই নাবালক এবং একজন সবে আঠেরো বছরে পা দিয়েছে।
advertisement
পুলিশ জানিয়েছে, নাবালিকার টোপ দিয়ে ওই তিন কিশোরকে বাড়িতে নিয়ে এসে বাড়ির কাজ করানো হত। জোর করে বাড়তে আটকে রাখা, মারধর করা এমনকি বলপূর্বক ধর্ষণ করার কথা জানিয়েছেন ওই নাবালিকা কিশোরী।
আরও পড়ুন- মাঝরাতে গুজরাতে গিয়ে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শিবসেনা বিদ্রোহী শিন্ডের!
গৃহকর্তার ভয়ে বেশ কিছুদিন ভয়ে চুপ থাকার পর নাবালিকা বাড়ির পাশের এক মহিলাকে বিস্তারিত জানালে ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। কাশিপুর থানায় খবর দিলে শনিবার রাতে অভিযুক্ত আরাজুল ও তাঁর সাগরেদদের আটক করে কাশিপুর থানার পুলিশ। নাবালিকার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কাশিপুর থানার পুলিশ।