আরও পড়ুন: চৈত্রের বৃষ্টি কপাল খুলে দিয়েছে আম চাষিদের, ‘অফ সিজন’ ভুলে বিপুল লাভের আশা
শান্তিপুর মরমীর সদস্য তপন মজুমদার বলেন, একজোড়া কর্নিয়া সংগ্রহ করে তা পৌঁছে দিতে প্রায় দুই হাজার টাকা খরচ হয়। অথচ সরকারিভাবে তাঁরা এক হাজার টাকা পেয়ে থাকেন। আয়ের অন্য কোনও উৎস না থাকায় সংগঠনের পক্ষে তা সমস্যার হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এ ব্যাপারেও কথা চলছে। সমাধান সূত্রে বেরিয়ে আসার বিষয়ে আশাবাদী সংগঠনের সদস্যরা।
advertisement
প্রসঙ্গত শান্তিপুর মরমী অনুষ্ঠানের দিনও একজোড়া কর্নিয়া সংগ্রহ করে এই সভা চলাকালীন। প্রভা আই কেয়ারের সহযোগিতায় ২০১৪ সালে তাদের পথ চলা শুরু। তবে ২০২২ সালে অজয় দে আই কালেকশন সেন্টার নাম নিয়ে এককভাবে সংগ্রহের অনুমতি মিলেছে। তারা এ পর্যন্ত ৩৪৮ জোড়া অর্থাৎ প্রায় ৭০০-এর কাছাকাছি কর্নিয়া সংগ্রহ করেছেন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এখনও পর্যন্ত বহু মানুষের স্বেচ্ছায় দান করা কর্নিয়া তাঁরা পৌঁছে দিয়েছেন দৃষ্টিহীন মানুষের কাছে। সেই সমস্ত দৃষ্টিহীন মানুষেরা ফিরে পেয়েছেন তাঁদের চোখের আলো। তবে এদিনের এই মৌ-চুক্তির ফলে তাঁদের কাজের গতি অনেকটাই বাড়বে বলে আশাবাদী সংগঠন এবং হাসপাতাল উভয় পক্ষই।
মৈনাক দেবনাথ