আরও পড়ুন: বিজেপির প্রধানের পাঠানো তালিকা কেটে অন্যকে নিয়োগ, শুভেন্দুর জেলায় জল প্রকল্পে তালা
বহু গ্রন্থাগারের নানান দুষ্প্রাপ্য বই থাকলেও পর্যাপ্ত কর্মচারী না থাকায় বইয়ের রক্ষণাবেক্ষণ করা যাচ্ছে না। অবহেলায় পড়ে রয়েছে জ্ঞানের মন্দিরগুলি। কোথাও আবার পাঠকের অভাবে এই জ্ঞান মন্দিরগুলি প্রায় শ্মশানের মতই নিস্তব্ধ। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর মহকুমার গ্রন্থাগারের চিত্রটাও খানিকটা একইরকম। সঠিক সময়ে খোলা হয় না রঘুনাথপুর মহকুমা গ্রন্থাগার। একজন মাত্র গ্রন্থাগারিকের উপর অতিরিক্ত দায়িত্ব পড়ার কারণে অনিয়মিতভাবে খোলা হয় এই গ্রন্থাগার। এর ফলে ধীরে ধীরে পাঠক শূন্য হয়ে যাচ্ছে রঘুনাথপুর মহকুমা গ্রন্থাগার।
advertisement
রাতের বেলায় গ্রন্থাগার চত্বরে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। গ্রন্থাগারের বিল্ডিং-এর অবস্থাও একেবারেই কঙ্কালসার। যত্রতত্র খসে পড়ছে বিল্ডিংয়ের চাঙর। এই বিষয়ে পাঠকদের অভিযোগ, এক থেকে দু’ঘন্টার জন্য মাত্র খোলা হয় এই লাইব্রেরি। খোলার কোনও নির্দিষ্ট দিন নেই। কখনও সপ্তাহে তিন দিন খোলা হয়, আবার কখনও সারা সপ্তাহ বন্ধ পড়ে থাকে। চারিদিক অপরিষ্কার অবস্থায় পড়ে রয়েছে, নেই নতুন বইয়ের সংযোজন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এই বিষয়ে রঘুনাথপুর মহকুমার গ্রন্থাগারিক বলেন, পাঠকদের অভিযোগ একেবারেই অস্বীকার করা যায় না। এই লাইব্রেরিতে চারজন লাইব্রেরিয়ান প্রয়োজন। সেখানে সমস্ত দায়িত্ব তাঁর একার উপর দেওয়া হয়েছে। এরই পাশাপাশি অন্য একটি লাইব্রেরিরও দায়িত্ব দেওয়া রয়েছে। তাই তিনিও সমস্ত দিক সামলে উঠতে পারেন না।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি





