আরও পড়ুন: ৪ লাখ গাছ বিলি করেছে এই ব্যক্তি! জানেন কে এই গাছম্যান?
স্থানীয় সূত্রে খবর, আগে ফেরিঘাটটি ছিল বাঁশের মাচা দিয়ে তৈরি। একটি দুর্ঘটনার পরে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেওয়া হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। তারপরে কেটে গিয়েছে অনেক বছর। নতুন করে অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল ফেরিঘাট। স্থায়ী জেটি, লোহার স্থায়ী রেলিং, অত্যাধুনিক অটোমেটিক গেট। কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে তৈরি করা হয়েছিল এই সবকিছু। কিন্তু এত কিছুর পরেও চালু হল না গৌড়হাটির ফেরি পরিষেবা।
advertisement
স্থানীয় বাসিন্দাদের কথায়, উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার মাস ছয়েক পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত পরিষেবা চালু হওয়ার কোনও নাম নেই। নিত্যদিন বহু সংখ্যক যাত্রী পারাপার করতে পারছেন না। যার ফলে ঘুরপথ অবলম্বন করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনার দুই সংযোগ যাত্রা হিসেবে কাজ করত এই ফরি পরিষেবা। নদীর দুই ধারেই কলকারখানা থাকায় বহু শ্রমিকের যাতায়াতের অবলম্বন ছিল এই ফেরিঘাট। কিন্তু কবে এই ফেরিঘাট চালু হবে তা নিয়ে এখনও নিশ্চিত করে কিছু জানা যাচ্ছে না।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সূত্রের খবর, ভদ্রেশ্বর গৌরহাটির দিকে সমস্যা না হলেও যেদিকে পারাপার হবে অর্থাৎ ইছাপুরের দিকে ফেরিঘাট নিয়ে সমস্যা থাকার কারণে এখনও পর্যন্ত চালু হয়নি ফেরি পরিষেবা। প্রশাসন সূত্রে খবর, ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরির সঙ্গে ফেরিঘাট সংক্রান্ত কিছু সমস্যার কারণেই এখনও পর্যন্ত চালু হয়নি ফেরি পরিষেবা। তবে খুব শীঘ্রই সেই জট মিটে গেলে আবারও চালু হবে এই জলপথ পরিবহণ।
রাহী হালদার





