আরও পড়ুন: গুলতি দিয়ে শিকারের চেষ্টা, মারাত্মক অবস্থা জাতীয় পাখির
স্বাভাবিকভাবেই সাড়ে সাত লাখ টাকার দুটি ই-অ্যাম্বুলেন্স থাকা সত্ত্বেও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগীদের। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে সিউড়ির তৎকালীন বিধায়ক অশোক চট্টোপাধ্যায় রোগীদের কথা চিন্তা করে এই ই-অ্যাম্বুলেন্স প্রদান করেন। মূলত হাসপাতালের অধিকাংশ ওয়ার্ড নতুন দশতলা ব্লিডিংয়ে থাকলেও ডিজিট্যাল এক্স-রে, সিটি স্ক্যান এবং মেজর ওটি রয়েছে পুরাতন ব্লিডিংয়ে। তাই রোগীদের ডিজিট্যাল এক্স-রে, সিটি স্ক্যান এবং ওটি’র জন্য নিয়ে যেতে হয় পুরাতন ব্লিডিংয়ে। এই পথ রোগীদের স্ট্রেচারে শুইয়ে টেনে নিয়ে যাওয়াটা সমস্যার হচ্ছিল। কারণ খানাখন্দ ভরা রাস্তায় পড়ে শরীরের ব্যথা পাচ্ছিলেন রোগীরা।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3
সেই সমস্যা দূরীকরণের জন্য হাসপাতালের পক্ষ থেকে একটি তৎকালীন বিধায়কের কাছে একটি ই-অ্যাম্বুলেন্সের আবেদন জানান হয়। সেই মত বিধায়ক প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ টাকার দুটি ব্যাটারি চালিত ই- অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছিলেন। সেই অ্যাম্বুলেন্স পাওয়ার পর কিছুদিন তাতে করে রোগীদের এই বিল্ডিং থেকে অন্য বিল্ডিংয়ে নিয়ে যাওয়া হত। কিন্তু তারপর থেকে ব্যবহার বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে ওটি কার্যত ডাস্টবিনে পরিণত হয়েছে।
সৌভিক রায়