এই অবস্থায় বহু পরিবার প্রায় গৃহবন্দি হয়ে পড়েন। ছোট ছোট শিশু ও বয়স্কদের চলাচল প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে। স্থানীয় বাজারগুলিতে পচা-গন্ধযুক্ত জল ঢুকে পড়ায় ব্যবসায়ীরাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। বিদ্যালয়, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, এমনকি জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রেও প্রভাব পড়ে এই জল যন্ত্রণার।
আরও পড়ুন: ৩০০ ফুট চওড়া নদী কমে ১৫ ফুট…! অবিশ্বাস্য ঘটনা, সাক্ষী বাংলার সোনাই নদী
advertisement
এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দিলেন উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক ডঃ সপ্তর্ষি ব্যানার্জি। তিনি জানান, এবছর বর্ষা আগেভাগেই এসে পড়েছে এবং বৃষ্টির পরিমাণও অনেক বেশি। ফলে সারা বছর জল নিকাশির যে দুর্বলতা থেকে যায়, তা এখন প্রকট হয়ে উঠেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিধায়ক বলেন, আগামী দিনে বড় প্রযুক্তির সাহায্যে আধুনিক পদ্ধতিতে কালভার্ট নির্মাণ, নিকাশি নালা সংস্কার, জমে থাকা কচুরিপানা পরিষ্কার ও শক্তিশালী পাম্পের মাধ্যমে জল নদীতে নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিকে এলাকাবাসীর প্রত্যাশা, এই উদ্যোগ যেন শুধুই আশ্বাসে সীমাবদ্ধ না থাকে। প্রকল্পগুলি দ্রুত বাস্তবায়ন হলে বহু বছরের পুরনো সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে বলে মনে করছেন তাঁরা।
জুলফিকার মোল্যা