এই তালিকায় আছেন অঞ্জনা গোস্বামী, পূর্ণিমা হালদার, জ্যোৎস্না ঘোষসহ আরও অনেকে। কারও মৃত্যু এক বছর আগে, কারও ছয় বছর আগে, আবার কারও দুই বছর আগে। প্রত্যেক পরিবারের কাছেই রয়েছে মৃত্যুর সনদপত্র। তবুও, নাম মুছে যায়নি সরকারি রেকর্ড থেকে।
আরও পড়ুন : হঠাৎ উঠে গেল রেলগেট, বন্ধ অফিস! যখন তখন হাজির হচ্ছে যমদূত
advertisement
পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, তারা কখনও খোঁজ নেননি যে মৃত্যুর পর ভোটার তালিকা থেকে নাম মুছে দেওয়া হয়েছে কিনা। সাধারণত মৃত্যুর সনদ জমা হলে নির্বাচন কমিশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাম বাদ দেওয়ার কথা। কিন্তু এখানে সেই প্রক্রিয়া ঘটেনি। এই প্রসঙ্গে পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সুবীর সরকার স্বীকার করেছেন, “শুধু এই বুথেই নয়, বসিরহাট পৌর এলাকার প্রায় সব বুথেই এমন মৃত ভোটারের নাম রয়েছে। আমরা আগেও নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছিলাম, কিন্তু কোনও ব্যবস্থা হয়নি। আবার জানাবো।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই ঘটনা সামনে আসতেই স্বচ্ছ ভোট প্রক্রিয়া নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। মৃত মানুষের নাম তালিকায় থাকা কি কেবল প্রশাসনিক গাফিলতি, নাকি এর পিছনে রয়েছে আরও বড় কোনও কারসাজি, এ নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে শহরে।