পার্থ ভৌমিক এবং রাজ চক্রবর্তী দুজনেই জানান, ব্যারাকপুরের মানুষ চান কৃষ্টি-সংস্কৃতি-নাটক-গান। আমরা সকলে মিলে এটাই উপহার দেব ব্যারাকপুরবাসীকে। কারণ মানুষের কাজ করতে গেলে তার মধ্যে কৃষ্টি-সংস্কৃতি থাকাটা দরকার ওটা ছাড়া মানুষের কাজ করা যায় না। আগামী ২৫ তারিখ উদ্বোধনের দিন সাড়ে ছটায় ‘দাদার কীর্তি’ নাটক মঞ্চস্থ হবে। এই প্রযোজনা এবার ১০০তম অভিনয় হতে চলেছে। ২৫ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ১১টি নাটক মঞ্চস্থ করা হবে। রয়েছে দেবশঙ্কর হালদার, দেবাশিস রায় ও পার্থ ভৌমিকের নাটক।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘হামাগুড়ি বাবু’ কে? মমতার মন্তব্যের পরই শুরু খোঁজ, মাথা চুলকোচ্ছেন তৃণমূল নেতারাও
নৈহাটি ব্রাত্যজনের যুগ্ম সম্পাদক অভিনেতা অরিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিনেত্রী দেবযানী সিংহ এই নাট্য উৎসবে বিশেষ দায়িত্ব নিচ্ছেন। রাজ চক্রবর্তী বলেন, ‘আগামী প্রলয় ( দ্বিতীয় সিরিজ) প্রজেক্টে অভিনয় করবেন দেবযানী এবং নৈহাটি ব্রাত্যজনের বেশ কয়েকজন।’ দেবশঙ্কর হালদার তাঁর নাটক জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে গিয়ে বলেন, ‘নাটকের প্রসার ও প্রচারের ক্ষেত্রে মিডিয়ার একটা বড় ভূমিকা থাকা উচিত।’ কারণ তিনি মনে করেন বেশিরভাগ বড় মিডিয়া নাটকের দিকে খুব একটা গুরুত্ব দেয় না। অথচ এই গুরুত্ব যদি দেওয়া হয় তবে অনেক নতুন নতুন প্রযোজনা প্রচার পায় এবং ছেলেমেয়েরাও আরও উৎসাহিত হবে এবং এগিয়ে আসতে পারবে। নাটক মঞ্চস্থ করতে গেলে যে পরিমাণ পরিশ্রম এবং যে পরিমাণ সময় দিতে হয় তাতে প্রাণ এবং ভালবাসা না থাকলে সেটা সম্ভব নয়। আসলে সব আকর্ষণই মঞ্চের সামনে যে দর্শক বসে আছেন, তাঁরা।