এতদিন পুরনো মন্দিরে বড়মা-র ছবিতেই পুজো চলত তবে এবার থেকে নতুন কষ্টিপাথরের মূর্তিতেই সারা বছর ধরে চলবে পূজার্চনা। এদিন নতুন এই মন্দিরের উদঘাটন করলেন নৈহাটির বিধায়ক তথা মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক।
আনুমানিক প্রায় ১০০ বছর আগে শুরু হওয়া নৈহাটি বড়মা কালীর পুজোকে, এ বছর শতবর্ষ পালন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: এমনই ভরসা, না দেখেই ফাইলে সই জ্যোতিপ্রিয়র, বাকিবুরের আর কত সম্পত্তি বাকি? মাথায় হাত ইডি-রও
advertisement
শুরুর সময় থেকেই, কালীপুজোয় ২২ হাত প্রতিমা গড়ে বড়মা পূজিত হন। কয়েকশো ভড়ি গয়নায় সাজিয়ে তোলা হয় মাকে। যা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে এমনকী রাজ্য ছাড়িয়ে বিদেশ থেকেও মানুষজন আসেন। তবে এবার থেকে নতুন মন্দিরেই সারা বছর দেখা মিলবে বড়মা-র সেই চেনা মূর্তির। এদিন বিধায়ক ছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার উপমুখ্য সচেতক তাপস রায়, জগদ্দল কেন্দ্রের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম, বিজপুরের বিধায়ক সুবোধ অধিকারী-সহ অন্যান্যরা।
আরও পড়ুন: খুব ইচ্ছে ছিল পার্থর, বাধ সাধেন জ্যোতিপ্রিয়! গ্রেফতার দুই নেতার ‘লড়াইয়ে’ নেত্রী হওয়া হল না অর্পিতার
সেদিন বহু ভক্ত মাকে পুজো দেন, যার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। যদিও শোনা গিয়েছিল তৃণমূল সংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বোধন করবেন এই মন্দিরের। তবে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠালেও এদিন আসেননি তৃণমূল সাংসদ। সব মিলিয়ে বড়মা-র মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে নৈহাটির অরবিন্দ রোড চত্বর সেজে উঠেছে উৎসবের রঙে। জাগ্রত বড়মা ফেরান না কাউকেই, আর তাই বলা হয় ধর্ম হোক যার যার বড়মা সবার।
Rudra Narayan Roy