আরও পড়ুন: জেলায় 'স্ক্রাব টাইফাস'-এর থাবা, হাসপাতালে ভর্তি ৪ শিশু
পাণ্ডুক থেকে ভেদিয়া পর্যন্ত যে রাস্তাটি রয়েছে, সেই রাস্তায় তেঁতুলডিপ ও পোগ্রামের মাঝে রয়েছে একটি কাঁদর। কাঁদরের ওপর একটি কজওয়ে ছিল। এই কজওয়ে দিয়েই যাতায়াত করতেন এলাকার বাসিন্দারা। বর্ষার সময় কজওয়ের ওপর দিয়ে জল বয়ে গেলেও সমস্যা হত না। কিন্তু সেতু ভেঙে পড়ায় সমস্যায় পড়েছেন বাসিন্দারা। তাঁরা বলছেন, অবিলম্বে ব্যবস্থা না নেওয়া হলে আগামী দিনে সমস্যা আরও জটিল হয়ে দাঁড়াবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বৃদ্ধার মাথায় ঢুকে গেল রড, তারপর যা হল শুনলে শিউরে উঠবেন...
প্রতি বছরই অতি বর্ষনে প্লাবিত হয় আউশগ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা। তবে এবার বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় এখনও বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। তবে গত সপ্তাহে দু দিনের টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়ে বিস্তীর্ণ এলাকা। গ্রামবাসীরা বলছেন, গত এক দেড় দশক ধরে দেখা যাচ্ছে, সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহ বা বিশ্বকর্মা পুজোর পর পরই ভারী বৃষ্টিতে এখানে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। কারণ, বর্ষায় এমনিতেই পুকুর-ডোবা ভরে থাকে। ভারী বৃষ্টিতে জলবন্দি হয়ে পড়ে গোটা এলাকা। কুনুর নদীর জলে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয় গুসকরা শহরে। তবে এবার বর্ষায় বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে। জলাশয়গুলি এখনও তেমন ভরে ওঠেনি। তাই এবার বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা কম। তবে ভারি বর্ষনে অজয় ফুঁসে উঠলে পরিস্থিতি খারাপ হতেই পারে।
Saradindu Ghosh