১১ নম্বর রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় তৈরি হয়েছে এই চিত্তাকর্ষক মণ্ডপ, যা ইতিমধ্যেই দর্শনার্থীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছে। দূর থেকেই চোখে পড়ছে ইসকন মন্দিরের সুউচ্চ চূড়া, যা হুবহু মায়াপুর মন্দিরের আদলে গড়া। আলোকসজ্জা ও কারুকার্যে দর্শনার্থীদের মন কেড়ে নিয়েছে। সেই সঙ্গেই কৃষ্ণভক্তরাও বারাসাতের এই ‘ছোট্ট মায়াপুর’ দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন। নজর কাড়ছে প্রতিমার অভিনবত্ব।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বারাসাতের রাস্তায় ‘ব্লগার’ পুলিশ! স্বয়ং আইসি রাস্তায় নেমে যা করলেন, পুরো ঘটনা জানলে অবাক হবেন
মা কালীর একপাশে শ্রীচৈতন্যদেব, অপর প্রান্তে রাধা-কৃষ্ণ। মণ্ডপে চলছে কৃষ্ণ বন্দনা, ভক্তিগীত, যা পরিবেশকে আরও আধ্যাত্মিক করে তুলেছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অসংখ্য মানুষ এই মণ্ডপে ভিড় জমাচ্ছেন। অনেকেরই বক্তব্য, যারা মায়াপুর ইসকনে যেতে পারেননি, তাঁরা এখানে এসে যেন সেই অভিজ্ঞতাই পাচ্ছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, দর্শনার্থীদের এমন উৎসাহ ও ভালবাসা দেখে তাঁরা অত্যন্ত আনন্দিত। বারাসাতের কালীপুজোগুলির মধ্যে এই বছর অন্যতম সেরা আকর্ষণ হয়ে উঠেছে সন্ধানী ক্লাবের এই মণ্ডপ। তাই এখনও যারা ঘুরে দেখেননি, তাঁরা বারাসাতের এই মায়াপুর ইসকন মন্দিরের আদলে তৈরি কালীপুজো মণ্ডপ থেকে একবার ঘুরে আসতে পারেন।