উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই মৌলিক মানবতার দেওয়াল থেকে যাদের প্রয়োজন তাঁরাই একমাত্র বস্ত্র নেন। যাদের রয়েছে তাঁরা নিজেদের অপ্রয়োজনীয় বস্ত্রগুলি পরিষ্কার করে এই মানবতার দেওয়ালে টাঙিয়ে রেখে যান। বাঁকুড়ার একটি প্রত্যন্ত নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ের ভিতরে রয়েছে এই দেওয়াল। পুজোর আগে যাদের দরকার তাঁরা বস্ত্র নিয়ে যেতে পারবেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, পুজোর ২-৩ দিন আগে একটি ছোট্ট করে বস্ত্র বিতরণের মেলা করতে চান তিনি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মামলার পাহাড়! দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সব থানায় বসানো হল…! জেলায় বিরাট উদ্যোগ
প্রান্তিক বাঁকুড়ার একটি নিম্ন বুনিয়াদী স্কুল। কিন্তু তা সত্ত্বেও ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে দু’টি উদ্ভাবনী আইডিয়া নেওয়া হয়েছে। নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ে বাচ্চাদের শিক্ষাজীবনের ভিত গড়ে ওঠে। সেই কারণেই বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহি নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়ে তৈরি হল মানবতার দেওয়াল এবং সততা স্টোর।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, পুজোর কথা মাথায় রেখে মানবতার দেওয়ালে আরও রঙিন পোশাক রাখা হবে। দুঃস্থ, আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষ থেকে শুরু করে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী এবং বাচ্চারা যে কেউ বিদ্যালয়ে আসতে পারেন এবং পোশাক নিয়ে যেতে পারেন। বাঁকুড়া শহরের এই মানবতার দেওয়াল এক অনন্য নজির গড়ছে বলে মনে করছেন অনেকে।