এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়ার সংখ্যা ১০১ জন। বিদ্যালয়ে ১ জন শিক্ষক ও ৩ জন শিক্ষিকা। কিন্তু বিদ্যালয়ের এহেন অবস্থার কারণে স্কুলমুখী হতে চাইছেনা পড়ুয়ারা। বিদ্যালয়ের চার’টি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে ব্যবহারের যোগ্য দু’টি শ্রেণীকক্ষ। একটি শ্রেণিকক্ষেই ভিজে মেঝেতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে গুটিকয়েক বাচ্চা নিয়েই চলছে নিয়মিত পাঠদান। অন্য আরেকটি রুম প্রধান শিক্ষকের কক্ষ।
advertisement
সেখানেও দেওয়ালে চু্ঁইয়ে পড়ছে জল। ছাতনা বৈদ্যপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা জয়শ্রী সাহা জানিয়েছেন, ‘খুব কষ্ট করে বাচ্চাদের পড়াতে হচ্ছে, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিড ডে মিলের রান্না করতে হচ্ছে।’ স্থানীয় বাসিন্দা ও পড়ুয়ার অভিভাবক সুচেতনা কালিন্দী বলেন, ‘বিদ্যালয়ের অবস্থা খুবই খারাপ, বাচ্চাগুলো স্কুলে আসতে চায় না, স্কুলে মিড ডে মিলের খাবার খেতে আসতে চায় না।’
আরও পড়ুন: লেজে পা দিতেই ছোবল দিল সাপ, তারপরেই সর্বনাশ! ছটফট করতে করতে মৃত্যু হল সাপের
এ প্রসঙ্গে ছাতনা অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক তপতী মৈত্র এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কিছু বলতে চাননি, বিষয়টি তিনি এড়িয়ে যান। অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে ছাতনা ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সৌরভ ধল্ল জানিয়েছেন, ‘আমাদের কাছে এই বিষয়ে খবর এসেছে, স্কুলে জল পড়ছে আমরা প্রাথমিকভাবে ত্রিপল এর ব্যবস্থা করেছি। সংস্কারের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করছি’।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





