TRENDING:

Bankura News: কি আজব মানুষ! গ্রীষ্ম এলেই আহ্লাদে আটখানা, গরম যত বাড়ে তত খুশি বাড়ে ইনার

Last Updated:

সারা বছর এই গ্রীষ্মের অপেক্ষাতেই থাকেন বাঁকুড়ার এক ব্যক্তি। প্রায় ৩০ বছর ধরেই প্রতি বছর গ্রীষ্মের দাবদাহে তাঁর মুখে হাসি ফোটে সঙ্গে বেড়ে যায় ব্যস্ততা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বাঁকুড়া: গ্রীষ্ম এলেই গরমে সবার প্রাণ হাঁস ফাঁস করে। তপ্ত রোদে এক ফোঁটা বৃষ্টির জন্য চোখ দিয়ে জল পড়ে বাঁকুড়ার কৃষকদের। তবে সারা বছর এই গ্রীষ্মের অপেক্ষাতেই থাকেন বাঁকুড়ার এক ব্যক্তি। প্রায় ৩০ বছর ধরেই প্রতি বছর গ্রীষ্মের দাবদাহে তাঁর মুখে হাসি ফোটে সঙ্গে বেড়ে যায় ব্যস্ততা। নিশ্বাস ফেলার সময় থাকেনা।
advertisement

প্রায় ৩০ বছর ধরে গ্রীষ্মকালে ফ্যান সারাই করে আসছেন বাঁকুড়ার বাসিন্দা সদানন্দ গড়াই। তাঁর ছোট্ট দোকানে জমেছে পুরানো সিলিং এবং টেবিল ফ্যানের পাহাড়। কেউ বলছে আজই লাগবে, আবার কেউ বলছে ফ্যান ছাড়া বাড়িতে তাঁর সন্তান কাঁদছে। সদানন্দ গড়াই জানান, হঠাৎ করে বিগত চার পাঁচ-দিনে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তেই বিকল ফ্যান আসতে শুরু করেছে। ফ্যানের ডাক্তারের মত একের পর এক ফ্যানকে সারিয়ে তুলছেন তিনি।

advertisement

আরও পড়ুন: গরমে বাঁকুড়া এসেই পর্যটকদের চিৎকার ‘স্যাটিসফাইড, স্যাটিসফাইড’! কি এমন ঘটছে জেলায়

গ্রীষ্মের অপেক্ষায় শীতকাল কাটান সদানন্দ বাবু। এই সময়টায় ফ্যান সারিয়ে বেশ কিছু রোজগার হয় সেই কথা অকপটেই স্বীকার করেছেন তিনি। তিনি জানান, পুরো গ্রীষ্মকালে চিত্রটা একই রকম থাকে। গরম কমলেই ধীরে ধীরে ফ্যান আসা প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। তখন ইলেকট্রিকাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে ও সারাই করেই ব্যাবসা চালাতে হয়। তিনি আরও বলেন যে বর্তমানে প্রতিটা পরিবারে মাথা পিছু একটা করে ফ্যান সেই কারণে গরম পড়লেই সারানোর জন্য ফ্যানের অভাব হয়না তাঁর।

advertisement

View More

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

এছাড়াও নতুন ফ্যান কেনার থেকে সরিয়ে নিলে খরচ তিনগুণ কমে যায় বলেই দাবি করছেন তিনি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফ্যান সারিয়ে যাচ্ছেন প্রবীণ সদানন্দ গড়াই। তাঁর দোকানের সহকর্মীও সেই কাজ করে যাচ্ছে সমান তালে। সাধারণ মানুষ গ্রীষ্মকে ভয় পেলেও, বাঁকুড়ার ‘ফ্যানের ডাক্তার’ যেন চাতক পাখির মত অপেক্ষা করেন গ্রীষ্ম আসার।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
স্কুল তো নয় যেন ক্ষুদে পড়ুয়াদের 'আনন্দ আশ্রম'! সরকারি বিদ্যালয়ের এমন চেহারা প্রশংসনীয়
আরও দেখুন

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bankura News: কি আজব মানুষ! গ্রীষ্ম এলেই আহ্লাদে আটখানা, গরম যত বাড়ে তত খুশি বাড়ে ইনার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল