জানা গিয়েছে, ২০২২ ও ২০২৪ সালে ওই ব্যাঙ্ক থেকে বেশ কিছু গ্রাহক বিভিন্ন ক্ষেত্রে ওই ব্যাঙ্ক থেকে বিভিন্ন অঙ্কের লোন নেন। কেউ ব্যাবসায়িক লোন নেন, তো কেউ নেন হোম লোন। তারা টাকাও পরিশোধ করে দেন কিস্তির। তাদের মধ্যে অনেকেই No Due Certificate ও পেয়ে যান। কিন্তু ইতিমধ্যেই তাদের নামে বাড়িতে পৌঁছেছে লোনের টাকা শোধ না করার ব্যাঙ্কের চিঠি।
advertisement
আরও পড়ুন: ডিম-মাংসেই রোজগারের রসদ! আত্মবিশ্বাসে ভরপুর পাটকাটা কলোনি
ইতিমধ্যেই সিউড়ি থানার অভিযোগও দায়ের হয়েছে তাদের নামে। গ্রাহকরা ব্যাঙ্কে গিয়ে জানতে পারেন আসল সত্য। ওই সময় ওই ব্যাঙ্কের যিনি ম্যানেজার ছিলেন তার কীর্তি। লোনের টাকা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছলেও, কিস্তির টাকা ঢুকেছে ভুয়ো অ্যাকাউন্টে। অ্যাকাউন্ট জালিয়াতি করে ওই সমস্ত গ্রাহকদের কিস্তির টাকা আত্মসাৎ করেছন তৎকালীন ম্যানেজার। প্রায় কয়েক কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: ফাঁকা সময়ে টিভি, সিরিয়াল নয়! বর্ধমানের গ্রাম্য মহিলারা করছেন এসব কাজ, আসছে গোছা গোছা টাকা
শুধু তাই নয়, পাশাপাশি গ্রাহকদের দিয়েছেন ভুয়ো No Due Certificate। ইতিমধ্যেই ওই ব্যাঙ্কের শিলিগুড়ি জোনাল অফিস থেকে ওই ম্যানেজারের নামে FIR করা হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ব্যাঙ্ক। কী একই গ্রাহকের নামে শ্যাডো অ্যাকাউন্টের ঘটনা নজরে আসে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সিস্টেমে। শ্যাডো অ্যাকাউন্ট বন্ধও করা হয়, কিন্তু ততদিনে কিস্তির পুরো টাকাটাই ওই ম্যানেজার আত্মসাৎ করে দিয়েছেন।