কীভাবে খুনিকে পাওয়া গেল? সেটা নিয়েই বিস্তর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে তদন্তের ভিতরে।পুলিশ সূত্রে খবর ,তদন্তকারী অফিসার প্রথমেই যখন গিয়ে দেখেছিলেন বৃদ্ধার বুকে গামছা জড়ানো ছিল। তাতেই বোঝা গেছিল যে, যিনি এসেছিলেন তিনি বৃদ্ধার পরিচিত কিন্তু বাড়ির লোক নয়। তিনি অন্য জায়গার লোক। এছাড়াও ঘরের ভেতরে খাবার টেবিলে একটি খালি গ্লাস দেখা গিয়েছিল এবং রান্নাঘরে খাবারের পাত্র গুলো সব খালি দেখা গিয়েছিল। তখনই তদন্ত তদন্তকারী অফিসার মনে করেন, যিনি এসেছিলেন তাকে কিছু খাবার দিয়েছিল। সঙ্গে জলও দিয়েছিল। কিন্তু সেই লোকটি কে?
advertisement
এর পরেই পুলিশ বাড়ির আশেপাশের রাস্তার সিসি ক্যামেরা গুলো ঘেঁটে দেখতে থাকে। তাতে তারা দেখে -ছাতা মাথায় একটি লোক এসেছিল ।যার মুখ পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিল না। এরপরেই বিভিন্ন সোর্স মারফত পুলিশ জানতে পারে ওই বাড়িতে আগে রাজমিস্ত্রির কাজ হয়েছিল। সেই রাজমিস্ত্রি হবে সম্ভবত!
আরও পড়ুন: অঙ্কে ১০০, ইংরাজিতে ৯৮! উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম শুভ্রাংশুর মার্কশিট দেখে নিন
তারপরেই সেই রাজমিস্ত্রিকে বিষ্ণুপুর থেকে আটক করে নিয়ে আসে মহেশতলা থানার পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অবশেষে বেরিয়ে আসে যে, তাকে সুপরি কিলার হিসাবে ব্যবহার করেছে ওই বাড়ির একজন। সেটা কে? পুলিশ খুনি আসাব শেখ ওরফে ইউসুফকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন: উচ্চমাধ্যমিকে দ্বিতীয় স্থান! বাবার পেশা শুনলে চমকে উঠবেন, চোখে জল আনবে আবু সামার গল্প
হিরণের মা মারা যাওয়ার পর, তার বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করেছিল। দ্বিতীয় স্ত্রী চলে যায় ,আবার একটি বিয়ে করেছে সে। বাবার সঙ্গে ঠাকুমার কোন যোগাযোগ ছিল না। কোনো দিন তাকে দেখতেও আসত না।
কিন্তু সুপারি দিল কে? তাকে ধরার জন্যই ফাঁদ পেতেছে পুলিশ। তাকে ধরলেই আসল তথ্য বেরিয়ে আসবে।