আরও পড়ুন: একের পর এক পড়ুয়া মৃত্যু আইআইটি খড়্গপুর, সারদা বিশ্ববিদ্যালয়ে! ‘ সামথিং ইজ রং…’, নোটিস জারি করল সুপ্রিম কোর্ট
স্বজন হারার ব্যথায় পরিবার পরিজনের সঙ্গে চোখে জল এলাকাবাসীদেরও। ঘটনার প্রায় পাঁচ দিন পর গ্রামে রামদাসের দেহ ফিরতেই শোকের ছায়া নেমে আসে এলাকায়। জানা যায়, বৃদ্ধ মা-বাবা, স্ত্রী-সহ দুই কন্যা সন্তানের সংসারে পরিবারে একমাত্র রোজগেরে ছিলেন রামদাস সরেন। এলাকায় কাজ না থাকায় পেটের টানে কয়েক মাস আগেই রামদাস পাড়ি দিয়েছিলেন ভিন রাজ্য তামিলনাড়ুতে।
advertisement
কিন্তু গত বুধবার হঠাৎই একটা ফোনে পরিবারে নেমে আসে অন্ধকার। এদিন রাত্রে বাড়িতে ফোন আসে ৩৫ বছর বয়সী রামদাস সরেন আর নেই। মৃত্যু হয়েছে তার। যদিও কি কারণে মৃত্যু হয়েছে তা পরিবারের কাছে এখনও স্পষ্ট নয়। মৃত রামদাস সরেনের বাবা গুরুপদ সরেন জানান, প্রাথমিকভাবে খবর পেয়েছে যে রামদাস রান্না করছিল। সেই সময় তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
তারপরেই স্থানীয়রা জানতে পেরে তাঁকে নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। সেখানে ডাক্তার তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনার পাঁচ দিন পর সোমবার বিকেলে তামিলনাড়ু থেকে গ্রামের বাড়িতে রামদাস সরেনের মৃতদেহ এসে পৌঁছায়।
শান্তনু দাস






