আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। যদিও ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে খবর। পাখিগুলির মৃত্যুর কারণ জানতে করা হবে ময়নাতদন্ত।
জানা গিয়েছে, আসানসোল (টি) রেঞ্জের অন্তর্গত রূপনারায়নপুর বন দফতরের খাঁচায় রাখা হয়েছিল একাধিক বদ্রি পাখি। মূলত রানিগঞ্জ এলাকা থেকে পাখিগুলিকে উদ্ধার করা হয়েছিল। বদ্রি পাখির পাশাপাশি একাধিক টিয়া পাখিকে উদ্ধার করে আনা হয়েছিল। যদিও পরে টিয়া পাখিগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। একইসঙ্গে আরও বেশ কিছু বদ্রি পাখি দুটি পার্ক কর্তৃপক্ষের হাতে আগেই তুলে দেওয়া হয়েছিল। আর কিছু বদ্রি পাখি থেকে গিয়েছিল বন দফতরের খাঁচায়।
advertisement
আরও পড়ুন: বাবা হওয়ার পথে গুপ্ত ঘাতক ডায়াবেটিস! কেড়ে নেয় শারীরিক সম্পর্কের ইচ্ছা, বাঁচার পথ কী?
বন দফতরের তত্ত্বাবধানে এই সমস্ত বদ্রি পাখিগুলি ছিল। কিন্তু তারপরেই হঠাৎ করে দেখা যায় খাঁচাতে মৃত্যু হয়েছে একাধিক বদ্রি পাখির। তবে কী কারণে পাখিগুলির মৃত্যু হয়েছে, সেই কারণ নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। পাখিগুলির মৃত্যুর কারণ জানতে ময়নাতদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন রেঞ্জ অফিসার তমালিকা চাঁদ।
আরও পড়ুন: শারীরিক মিলনের ঠিক আগে ও পরে কি প্রস্রাব করা উচিত? জানুন চিকিৎসকের মত! ‘এই’ ভুলেই নষ্ট কত পরিবার
সূত্রের খবর, পাখিগুলির জীবন রক্ষা করতে এবং সেগুলির সঠিক তত্ত্বাবধানের জন্যই বন দফতর সেগুলিকে উদ্ধার করে এনেছিল। রানীগঞ্জ এলাকা থেকে একসঙ্গে উদ্ধার করা হয়েছিল একাধিক টিয়া পাখি এবং বদ্রি পাখি। প্রথমে টিয়া পাখিগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তারপর শহরের দুটি পার্ক কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয় বেশ কিছু বদ্রি পাখি। বাকি থাকা বদ্রি পাখিগুলিকেও অন্য জায়গায় স্থানান্তরের ব্যাপারে আলোচনা চলছিল বলে খবর। কিন্তু তার মধ্যেই এই পাখিগুলির মৃত্যু হয়েছে।
নয়ন ঘোষ