সকাল ৯'টা সময় দেওয়া ছিল যারা বাড়ি পেয়েছেন এবং পুরোহিতদের। কিন্তু সময় পেরিয়ে ঘড়ির কাটায় এক-দেড় ঘন্টা হয়ে গেলেও পুরোহিত মশাইয়ের দেখা মেলেনি। মাত্র হাতে গোনা ৫-৬ জন পুরোহিত এসে উপস্থিত হন এলাকায়। যা নিয়ে ইতিমধ্যে যারা ঘর পেয়েছেন তারা ক্ষোভ প্রকাশ শুরু করেন। বাড়ি শুরু করার শুভারম্ভের সময় পার হয়ে যাচ্ছে, কী ভাবে পরে পুজো দেবেন এ নিয়ে চিন্তায় পড়েন সকলেই।
advertisement
আরও পড়ুন: জঙ্গলের গা ছমছমে পরিবেশ! বিলাসবহুল কুঁড়েঘরে রাত্রিবাস! বড়দিনে ডেস্টিনেশন হোক রানী শিরোমণির গড়
কো-অর্ডিনেটর এবং অন্যান্য এলাকার বাসিন্দারা পুরোহিতদের সাথে কথা বলে জানতে পারেন, পুরোহিতদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে অশান্তি, তাই এক গোষ্ঠী যেখানে পুজো করতে যাবেন, অন্য গোষ্ঠীর সদস্যরা সেখানে পুজো করতে যাবেন না। আর তাতেই বিপাকে পড়েন বাড়ি পাওয়া ৫০ পরিবার। শেষমেষ পাঁচ ছ'জন পুরোহিতের উপস্থিতিতেই হাতেগোনা কয়েকটি বাড়ির ভিত পুজো হয়।
আরও পড়ুন: দক্ষিণদাঁড়ি-জগৎপুর-বন্ডেল গেট, চাইলেই মিলছিল বন্দুকের লাইসেন্স! তারপর...
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সব সময় গোষ্ঠী কোন্দল এর কথা শোনা গেলেও এ বার গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা শোনা গেল পুরোহিতদের ক্ষেত্রে। হাতে গোনা কয়েকজনের বাড়িতে ভিত পুজো হলেও, বেশি সংখ্যক বাড়িতেই এ দিন ভিত পুজো করা সম্ভব হয়নি সমস্ত ধরনের আয়োজনের পরেও।
Jiaul Alam