নিহতের পরিবারের অভিযোগ, তাঁকে খুন করে দেহ ময়লা ভিতরে ফেলে লোপাটের চেষ্টা করা হয়েছিল। পরিবারের অভিযোগ অনুযায়ী, গণেশ গত পরশুদিন তাঁর দিদিকে জানিয়ে বাড়ি থেকে বের হয় বন্ধুর জন্মদিনে। সেই দিন থেকে তিনি বাড়ি ফেরেননি। পরবর্তীতে ফোনে যোগাযোগ হয়, তবে গতকাল থেকে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: দিনরাত এক করে লেগেছিলেন, অভিষেকের চেষ্টায় বাড়ি ফিরছেন ইরাকে আটক বাংলার পরিযায়ীরা
advertisement
বন্ধুরা জানান, গণেশ কাজের জন্য বাইরে রয়েছে। পরিবারের বক্তব্য অনুযায়ী, দেহে মাথা ও মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পুলিশও প্রথম প্রাথমিক তদন্তে দেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়ার কথা জানিয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে দমদম ও বরানগর থানার পুলিশ। মৃতের দিদির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত দু’দিন ধরে ভাইয়ের কোনও খোঁজ মিলছিল না। ফোনে যোগাযোগ করা হলেও সে বাড়িতে আসেনি। জানায় কাজে রয়েছে।
এদিন ভাইয়ের মৃত্যুসংবাদ শুনে ডাম্পিং রাউন্ডে ছুটে আসেন। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা বুঝে উঠতে পারছে না পরিবার। ডাম্পিং রাউন্ডে কাজ চলাকালীন মৃতদেহ চোখে পড়ে কর্মীদের। পুলিশের অনুমান, দুষ্কৃতীরা ডাম্পিং গ্রাউন্ডকে ব্যবহার করে দেহ লোপাটের পরিকল্পনা করেছিল। বর্তমানে যুবকের মৃত্যু কীভাবে ঘটেছে তা খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত চালাচ্ছে। ঘটনা এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।