এই বিষয়ে প্রশাসনেরও যথেষ্ট উদাসীনতা রয়েছে বলে অভিযোগ। ক্যানিং ও বাসন্তী ব্লককে সংযুক্ত করা মাতলা নদীর উপরের এই সেতুটি দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের মাধ্যম। শুধু দুই ব্লকের নয়, সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষও কলকাতা-সহ জেলা সদর ও অন্যান্য প্রান্তে যাতায়াত করেন এই সেতু দিয়েই।
আরও পড়ুন: দুর্ঘটনার পর মুখের আঘাত! স্বস্তির খবর, এবার জেলাতেই হবে চিকিৎসা
advertisement
নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, প্রায়ই সেতু বা সংযোগকারী রাস্তায় আলো না থাকার কারণে ঘটছে একের পর এক দুর্ঘটনা। পাশাপাশি এই অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে মোবাইল টাকা পয়সা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। অনেকেই কলকাতায় কাজ সেরে বাড়ি ফিরতে অনেক রাত হয়ে যায় তখনই সেতু সংযোগকারী রাস্তায় আলো জ্বলে না, এই সমস্ত বাসিন্দারা আতঙ্কে থাকে।
অন্ধকার নামার পরে সেতুতে বাইক নিয়ে ভিড় বাড়ায় যুবকের দল। চলে রেসও!
আরও পড়ুন: আগাম বর্ষা এসেও বৃষ্টি কম! বদলাচ্ছে উত্তরবঙ্গের জলবায়ু?
যদিও পিডব্লিউডি-র ইলেক্ট্রিক্যাল বিভাগের দাবি, সেতু ও সংযোগকারী রাস্তায় আলোর তেমন কোনও সমস্যা নেই। বিভাগের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার দিবাকর মণ্ডল জানান, “১৬টি বাতিস্তম্ভের মধ্যে ৮৫-৮৬টি আলোই সচল। তবু মাঝে মধ্যে কেন আলো নিভে যাচ্ছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।