উল্লেখ্য, ১০ লক্ষের বেশি জনসংখ্যা রয়েছে এমন ৪৭ টি শহরকে নিয়ে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রক পর্ষদ একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। মূলত কেন্দ্রীয় পরিবেশ, জল এবং জলবায়ু দফতরের নির্দেশে করা হয়েছিল এই সমীক্ষা। সেখানেই দূষণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে ২০তম স্থানে রয়েছে আসানসোলের নাম। যে তালিকায় ৪১তম যায় স্থনে রয়েছে কলকাতা, ৪৪তম স্থানে রয়েছে হাওড়ার মত গুরুত্বপূর্ণ শহর।
advertisement
আরও পড়ুন : থাকলেও বিপদ, না থাকলেও বিপদ! একটি ওয়াটার রিজার্ভার নিয়ে ফাঁপরে এলাকার বাসিন্দারা
আসানসোল পুরসভার মেয়র জানিয়েছেন, বিগত বছরে আসানসোল ছিল ৩৫ নম্বর স্থানে। কিন্তু চলতি বছরে শহরের গুরুত্বপূর্ণ ২৩টি ওয়ার্ডে এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। দেখা গিয়েছিল, মূলত রাস্তা থেকেই এই দূষণের মাত্রা বাড়ছে। তাই রাস্তার দূষণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকেই এই সাফল্য এসেছে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামীদিনে শহরকে পুরোপুরি ভাবে দূষণমুক্ত করতে আরও পদক্ষেপ করা হবে বলে খবর।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
অন্যদিকে দূষণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে চিন্তা বাড়িয়েছে দুর্গাপুরের মত গুরুত্বপূর্ণ শহর। তিন থেকে দশ লক্ষ জনসংখ্যা বিশিষ্ট শহরগুলিকে নিয়েও সমীক্ষা করা হয়েছিল। এমন ৪৪ টি শহরের মধ্যে ৩৭ নম্বর স্থানে রয়েছে দুর্গাপুর। বিগত বছর সেই তালিকার ১৫ নম্বর স্থানে ছিল ইস্পাত নগরী। যা খুব স্বাভাবিকভাবেই দুর্গাপুরবাসীর চিন্তা বাড়িয়েছে। পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতামত, আসানসোল পৌরসভা যেভাবে দূষণ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ করছে, সেই একই উপায় অবলম্বন করলে সাফল্য আসবে।
নয়ন ঘোষ