মূলত এই সমস্ত এলাকার মানুষ তাদের জীবিকা নদীতে মাছ কাঁকড়া ধরা তাই বেশিরভাগ সময় জলে মধ্যে থাকতে হয়। আর্সেনিক থেকে ছড়ানো রোগে আক্রান্তদের নির্দিষ্ট কোনও চিকিৎসা নেই হাত-পায়ের তালুতে কালো দাগ দেখা যায়। গায়ের চামড়া মোটা হয়ে যায়। আর্সেনিকের ফলে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকায় আর্সেনিকপ্রবণ হওয়ায় বিশুদ্ধ পানীয় জলের চাহিদা বাড়ছে। তাই কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: বরফকলে অ্যামোনিয়া লিক নিয়ন্ত্রণে কাকদ্বীপে চালু উন্নত জাপানি প্রযুক্তি
সুন্দরবনের কুলতলি, কৈখালী, মৈপিঠ, ভুবনেশ্বরী নতুন আরও এলাকার বাসিন্দারা আর্সেনিকমুক্ত পরিষেবা পাবেন। রাজ্যের অনুমোদনও মিলে গিয়েছে। প্রকল্পের কাজ ও শুরু হয়েছে। খুব শীঘ্রই জল পাবেন এই সমস্ত এলাকায় মানুষ। সুত্রের খবর এই সব অঞ্চলের মানুষের রাস্তার পাইপ ফুটো করে জল সংগ্রহ করার প্রবণতা রয়েছে। ফলে সেই অংশ দিয়ে জল অপচয় হয়। তার কারণেই বিভিন্ন এলাকায় জল পৌঁছাতে সমস্যা হচ্ছে। তবে এখন সেই অংশের মেরামতের কাজ চলছে। নতুন প্রকল্প চালু হলে জলের গতি বেড়ে যাবে এবং নতুন নতুন গ্রামে আর্সেনিকমুক্ত জলও পৌঁছবে।
সুমন সাহা