আরও পড়ুন: মায়ের নাগাল পেতে জেসিবি-তে চড়ে বসলেন মহিলারা, জগদ্ধাত্রী বরণের অবাক ছবি
মন্দিরটি অল্প উঁচু ভিত্তিবেদির উপর স্থাপিত, দক্ষিণমুখী, ত্রিখিলান প্রবেশপথযুক্ত ও পঞ্চরত্ন শৈলীর। গর্ভগৃহের সামনে অলিন্দ।জানা গেছে ১২১৩ সালে তৈরি হয় বিষ্ণু মন্দিরটি।এই মন্দিরের সামনের দেওয়াল টেরাকোটা অলংকারে অলংকৃত। তিনটি খিলানের উপরের টেরাকোটার বিষয়ে রামায়ণের কাহিনী। বাঁকানো কার্নিসের নিচের একটি অনুভূমিক সারি ও দেওয়ালের ধারের একটি করে উলম্ব সারির বর্গাকার কুলুঙ্গিতে আছে বিভিন্ন মূর্তি। টেরাকোটার নিদর্শন এ উল্লেখযোগ্যয হলো কৃষ্ণলীলা ও বিভিন্ন সামাজিক চিত্র। গর্ভগৃহের দরজার দুপাশে দুটি বড় মূর্তি আছে।
advertisement
এই বিষয়ে রায় পরিবারের বংশধররা জানান এই গ্রামেই সেন বংশরা ছিলেন। সেই সময় জমিদারি প্রথা ছিল এবং প্রচুর সম্পত্তি ও তাদের ছিল। কিন্তু একসময় সেন বংশ আস্তে আস্তে উচ্ছেদ হয় ঠিক সেই সময় রায় পরিবারের হাতে বিষ্ণু মন্দিরটি তুলে দেন। শুধু তাই নয় মন্দিরের যা কিছু সম্পদ পুরোটাই দান করেন সদস্যদের। তারপর থেকে এই মন্দিরের পুজো শুরু করা হয়। গর্ভগৃহে নারায়ণ শিলা নিত্য পূজিত হয়।এখন তা ভগ্নদশা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। চারিদিকে দেওয়াল খসে খসে পড়ছে। বহুবার এই মন্দিরটি সংরক্ষণ করার জন্য প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
কারণ প্রাচীনতম এই মন্দিরটি মেরামত করা হলে অপূর্ব নিদর্শন গুলি গ্রামের মধ্যে স্মৃতি বিজড়িত রয়ে যাবে।
Suvojit Ghosh