TRENDING:

বিষাদেও আনন্দের সুর! কৃষ্ণনগর রাজবাড়িতে সিঁদুর খেলায় মেতে উঠলেন রানীমা থেকে সাধারণ মানুষ!

Last Updated:

দশমীর বড় আকর্ষণ নিরঞ্জন ও বিসর্জন। নিয়ম মেনে নিরঞ্জনের পর প্রতিমাকে রাজবাড়ির দীঘিতে বিসর্জন দেওয়া হয়। বিসর্জনের আগে আয়োজিত হয় সিঁদুর খেলা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কৃষ্ণনগর, নদিয়া, মৈনাক দেবনাথ: কৃষ্ণনগর রাজবাড়িতে চলছে দেবী বরণ, আবেগ ও ঐতিহ্যের আবেগে ভাসছে কৃষ্ণনগর। শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্য মেনেই আজও মহিমা ধরে রেখেছে কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির দুর্গাপুজো। এখানে দেবী পূজিত হন “রাজরাজেশ্বরী” রূপে। দশমীর দিন এই বনেদি পুজোয় দেখা যায় এক অন্য আবহ, যেখানে রাজপরিবারের আচার-অনুষ্ঠান আর জনসাধারণের ভক্তি মিলেমিশে যায়।
advertisement

দশমীর সকালে রাজবাড়িতে শুরু হয় যাত্রামঙ্গল। এর পর রাজপরিবারের সদস্যরা দেবীর দর্শন করেন এবং প্রাচীন রীতিমতো কলাপাতার ওপর সাজানো প্রতীকী সামগ্রী— ধেনু, বৃষ, গজ, ঘোড়া, পতাকা ও জ্বলন্ত অগ্নি— দর্শন করেন। একসময় নীলকণ্ঠ পাখি উড়িয়ে দেবীর নিরঞ্জনের রীতি ছিল, তবে এখন তা বন্ধ হয়েছে।

আরও পড়ুন: স্টেশন না পুজো মণ্ডপ! চেনাই দায়, চেনা স্টেশনে অচেনা সাজে, দেখে চিনতে পারছেন?

advertisement

দশমীর বড় আকর্ষণ নিরঞ্জন ও বিসর্জন। নিয়ম মেনে নিরঞ্জনের পর প্রতিমাকে রাজবাড়ির দীঘিতে বিসর্জন দেওয়া হয়। বিসর্জনের আগে আয়োজিত হয় সিঁদুর খেলা। দেবীকে বিদায় জানানোর সেই আবেগঘন মুহূর্তে রাজপরিবারের মহিলাদের সঙ্গে অংশ নেন উপস্থিত ভক্তরাও।

প্রতি বছরই বিজয়ার এই দিনে কৃষ্ণনগর রাজবাড়ি ভরে ওঠে দর্শনার্থীর ভিড়ে। ঐতিহ্য, আবেগ আর ভক্তির মিলনমঞ্চে রাজবাড়ির দশমী যেন আলাদা রঙে রাঙিয়ে দেয় সমগ্র নদিয়া জেলা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বিষাদেও আনন্দের সুর! কৃষ্ণনগর রাজবাড়িতে সিঁদুর খেলায় মেতে উঠলেন রানীমা থেকে সাধারণ মানুষ!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল