স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার বেশ কয়েকটি গ্রামের ছেলে- মেয়েরা রাইপুরের এই স্কুলে পড়াশোনা করে। পঞ্চম থেকে দশম পর্যন্ত প্রায় ৩০০ জন পড়ুয়া রয়েছে এই স্কুলে।পঠন পাঠনের দিক থেকে সামনে এগিয়ে থাকলেও স্কুলে ঢোকার মুখেই ২০০ মিটার রাস্তা অত্যন্ত বেহাল। জল কাদা রাস্তায় বর্ষাকালে হেঁটে পেরোনোই দায়। অসাবধানতাবশত কাদায় পড়ে গিয়ে কাদা জলে মাখামাখি অবস্থায় অনেককেই স্কুলের গেট থেকে বাড়ি ফিরে অভিযোগ স্থানীয়দের
advertisement
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে পাক ক্রিকেট খেলা হোক বলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলী, তাতেই গর্জে উঠেছে ঝালদাবাসী!
স্থানীয়দের অভিযোগ,স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি- সর্বত্রই ছাত্র- ছাত্রীদের স্বার্থে এই রাস্তা সংস্কারের আবেদন জানালেও কোনও কাজ হয়নি, দাবি শ্যামসুন্দরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক শুভাশীষ রজকের। বাসিন্দাদের দাবি দ্রুত এই রাস্তা পাকা করার।
বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের মানুষের জীবন জীবিকা কঠিন। শিক্ষাই একমাত্র ইন্ধন যা একটি ভাল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবে নিঃসন্দেহে। তবে সামান্য বৃষ্টির কারণে যদি সেটা বেগ পেতে হয় পড়ুয়াদের তাহলে সেটা প্রশ্নবিদ্ধ হতে বাধ্য।





