১০০ ডেসিমেল জমির উপর অবস্থিত এই পাঠাগার। পাঠাগারটির সমগ্র জমি ১০০ ডেসিমেল হলেও এটি তৈরি হয়েছে মাত্র পাঁচ থেকে সাত ডেসিমেল জমির উপর। সরকারি এই জমি এবার দখল করার অভিযোগ উঠল। যা নিয়ে ক্ষোভ জন্মেছে এলাকার মানুষের মধ্যে। এই বিষয়ে জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাত বলেন, সরকার থেকে লাইব্রেরির জন্য জায়গা প্রদান করা হয়েছে। সেখানেই এই লাইব্রেরি গড়ে উঠেছে। যেটুকু অংশে লাইব্রেরি রয়েছে সেই জায়গা বাদ দিয়ে বাকি জায়গা চক্রান্ত করে বিক্রি করার চেষ্টা চলছে। সরকারি জায়গা কীভাবে বিক্রি হয় সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ।
advertisement
আরও পড়ুন: রেশম চাষে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণে ক্ষতির ভয় আর নেই, সনাক্তকরণ কিট আবিষ্কার রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের
এই বিষয়ে ওই পাঠাগারের গ্রন্থাগারিক বলেন, এ বিষয়ে তিনি বিশেষ কিছু জানেন না। তবুও যখন অভিযোগ উঠছে তখন এর তদন্ত করা হোক। তাহলে সমস্ত রহস্য পরিষ্কার হয়ে যাবে। স্থানীয়রাও চাইছেন দ্রুত বিষয়টি খতিয়ে দেখে এর নিষ্পত্তি করা হোক।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি