তিনি জানান, ভুলকুড়ি থেকে কোপা যাওয়ার রাস্তায় ভ্রমরকোল গ্রামের কাছে ময়ূরটি চোখে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে বনদফতরকেও খবর দেওয়া হয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের আদুরিয়া অঞ্চলে ঝাঁকে ঝাঁকে ময়ূর ও ময়ূরীর দেখা মেলে। প্রতিনিয়ত সেখানকার জঙ্গলে ময়ূরের সংখ্যা বাড়ছে। আদুরিয়া বিটের অন্তর্গত বিভিন্ন গ্রামে দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় প্রায় ৩০ থেকে ৪০টি ময়ূরের ঝাঁক।
advertisement
৮ বছর পর বাবার রেনকোট পরতে গিয়ে পকেটে হাত, এ কী… যা বেরোল, তা স্বপ্নেও ভাবেননি ছেলে!
গত কয়েক বছরে বহু ময়ূরির ডিম পাড়ার ঘটনাও ঘটেছে, যেগুলি দেখতে অনেকটা রাজহাঁসের ডিমের মত। গত বছর মঙ্গলকোটের নতুনহাটেও ময়ূরের দেখা মিলেছিল বলে জানান স্থানীয়রা। এবার সেই তালিকায় নাম জুড়ল কেতুগ্রামের। পরিবেশপ্রেমীদের মতে, কেতুগ্রামের নির্জনতা, ঘন সবুজ এবং বাসযোগ্য পরিবেশই হয়ত এই ময়ূরকে আকৃষ্ট করেছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, আউশগ্রামের আদুরিয়ার দিক থেকেই ময়ূরটি এসেছে। স্থানীয়দের মতে, কেতুগ্রামের কয়েকটি অঞ্চলে এমনিতেই ময়ূর বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে। ময়ূরের উপস্থিতি প্রকৃতির ভারসাম্য এবং জীববৈচিত্র্যের পক্ষে অত্যন্ত ইতিবাচক বলেই মনে করছেন পরিবেশবিদেরা।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী