এরপরেই অভিষেক সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেন, “আমি যাতে ঢুকতে না পারি তাই জোর-জবরদস্তি করে আটকে রেখেছে মন্দির৷ ঠাকুরবাড়ি গা জোয়ারির জায়গা নয়। এই লড়াই বিশেষ করে, অধ্যাবসায়, সংযম, তিতিক্ষা, তাকে কালিমালিপ্ত করল এই শান্তনু ঠাকুর৷ এর জবাব মানুষ দেবে। দায়ভার মানুষের হাতে দিলাম।”
এখানেই শেষ নয়, চরম আক্রমণ শানিয়ে অভিষেক আরও বলেন, “শান্তনু ঠাকুরের বাড়িতে জল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছেন৷ রাস্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছেন। এই ঠাকুরবাড়ি মানুষের শ্রদ্ধার জায়গা। চাইলে ৫ মিনিটে ভেঙে এই লোকজনকে সরিয়ে ঢুকতে পারি মন্দিরে৷ কিন্তু আমরা এই ভাঙার রাজনীতি করি না৷”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘দুর্নীতি আর নয়’…! জেলায় জেলায় TMC ছেড়ে BJPতে যোগ! বিরাট চমক দিল ‘এই’ জেলা
আরও পড়ুন: ধিক্কার পোস্টার… কালো পতাকা…! অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পৌঁছনোর আগেই উত্তপ্ত ঠাকুরনগর!
অভিযোগ তুলে অভিষেক বলেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে মেরেছে মহিলাদের৷ যাঁরা ধর্ম সামনে রেখে রাজনীতি করছে তাদের পতন অনিবার্য। ঠাকুরবাড়ি কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়। যাদের তল্পিবাহকতা করছেন,তারা বড়মার খোঁজ নেননি৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খোঁজ নিয়েছেন। আজ আমার কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচী ছিল না৷ আমার পুজো দিতে আসা কাজ ছিল।”